শিরোনাম :– একাল সেকাল
কবি:মোঃ শফিউল্লাহ মিয়া ভাই
দেশি প্রজাতির মাছ এখন,
দেখা যায় না গ্রামগঞ্জের হাটে।
কলসি কাঁখে যায় না,গায়ের বধু,
জল আনতে দূর নদীর ঘাটে।
আগের মত পালকিতে চড়ে,
এখন হয় না কারো বিয়ে-শাদী।
বিয়ে করতে খুজে না এখন কেউ,
ভালো মন্দ বংশ জ্ঞাতি জাতি।
আগের দিনে সন্ধ্যা প্রদীপ দিত সবাই,
টিনের কৌটায় কেরোসিনের বাতি।
আঁধার রাতে হারিকেন ছিল সবার সাথী,
তেল ছাড়া জ্বলছে ঘরে বৈদ্যুতিক বাতি।
আগের মত লিখে না চিঠি এখন,
নীল খামে প্রাণ প্রিয়সীর কাছে।
কালের সাক্ষী হয়ে ডাক বক্সগুলি
দাঁড়িয়ে আছে রাস্তার দুই পাশে।
আগের দিনে তাল পাতার তৈরি,
পাখা ছিল সকল মানুষের ঘরে।
এখনকার দিনে বৈদ্যুতিক পাখা,
সুইস দিলে বাতাস দে সকলের তরে।
আগের দিনের মানুষের মাঝে ছিল ন্যায় নীতি,
এখনকার দিনে চিনে না কেউ কারো প্রতিবেশি।
মানুষের মানুষের পরস্পরে থাকতো মিলেমিশি
মানুষের মাঝে সুখ ছিল সবাই ছিল হাসিখুশি।
শিরোনাম :– একাল সেকাল
মোঃ শফিউল্লাহ মিয়া ভাই
দেশি প্রজাতির মাছ এখন,
দেখা যায় না গ্রামগঞ্জের হাটে।
কলসি কাঁখে যায় না,গায়ের বধু,
জল আনতে দূর নদীর ঘাটে।
আগের মত পালকিতে চড়ে,
এখন হয় না কারো বিয়ে-শাদী।
বিয়ে করতে খুজে না এখন কেউ,
ভালো মন্দ বংশ জ্ঞাতি জাতি।
আগের দিনে সন্ধ্যা প্রদীপ দিত সবাই,
টিনের কৌটায় কেরোসিনের বাতি।
আঁধার রাতে হারিকেন ছিল সবার সাথী,
তেল ছাড়া জ্বলছে ঘরে বৈদ্যুতিক বাতি।
আগের মত লিখে না চিঠি এখন,
নীল খামে প্রাণ প্রিয়সীর কাছে।
কালের সাক্ষী হয়ে ডাক বক্সগুলি
দাঁড়িয়ে আছে রাস্তার দুই পাশে।
আগের দিনে তাল পাতার তৈরি,
পাখা ছিল সকল মানুষের ঘরে।
এখনকার দিনে বৈদ্যুতিক পাখা,
সুইস দিলে বাতাস দে সকলের তরে।
আগের দিনের মানুষের মাঝে ছিল ন্যায় নীতি,
এখনকার দিনে চিনে না কেউ কারো প্রতিবেশি।
মানুষের মানুষের পরস্পরে থাকতো মিলেমিশি
মানুষের মাঝে সুখ ছিল সবাই ছিল হাসিখুশি।