শিরোনামঃ তবুও কবিতা লিখি
কলমে- চন্দন বৈদ্য
-তারিখ--২২/০৬/২৫
ভোরের সৌন্দর্য অবলোকনে প্রকৃতির অবগাহনে অনেক শিখি,
মায়াময় ময়দানে প্রকৃতির হাতছানিতে তবুও কবিতা লিখি।
পাতার পর পাতা শেষ ,কবি বলে না কেউ,
তবুও আমি লিখে চলি,কবিতার যা উঠেছে ঢেউ।
আনন্দ আর কোলাহলে,ব্যস্ততার মাঝে,
তবুও লিখি কবিতা,সকাল সন্ধ্যা সাঁঝে।
মুক্তদ্বারে খোলা আকাশের নিচে বসে পড়ি,
প্রকৃতির লীলাখেলায় অনায়াসে কবিতা গড়ি।
বৃষ্টিমুখর দিনগুলিতে,বৃষ্টি ধ্বনির সাথে,
হৃদয়ের বিফলতা ভুলে, সারা অঙ্গ পুলকে মাতে।
শীত শুভ্র কাশবনের ভিড়ে,কবিতা আসে ভেসে।
কোকিলের কুহু কুহু রবে,যায় সব হেসে।
মনেতে দ্বিধা বড়ো,কবে হবো কবি,
পাখিদের কলতানে,মনে জাগে ছবি।
গ্রীষ্মের আম্র মুকুলে,রিনিঝিনি বাজে,
শরতের শুভ্রমেঘে কাশবনেতে,মায়ের আগমনী সাঁঝে।
হৃদয়ের ব্যাকুলতা ছড়িয়ে পড়ে,হৃদ মাঝারে শুনি,
বসন্তের কোকিলের গানে,মনে আনন্দের ধ্বনি।
তবু লোকে কবি বলুক,লিখি সকলের তরে।
রাশি রাশি আশীর্বাদে,হৃদয় পুলকে ভরে।
প্রকৃতির অপার মহিমা হৃদয় যায় পুলকে ভরে
সৌন্দর্যের বিমুগ্ধতায় কবিতার হাতছানিতে আনন্দ জুড়ে।
হৃদ মাঝারে যদিও অতৃপ্তির রেশ
তবুও কবিতাকে ভালোবাসি বেশ।