"মা!"
কবি:রকিবুল ইসলাম।
তারিখঃ১০.০৫.২৫।
"মা"য়ের একফোঁট দুধের দাম,কাঁটিয়া গায়েরও চাম পাপস বানাইলেও ঋণের শোধ হবেনা।এমন দরদী ভবে কেউ হবে না আমার মা-গো।
আজ -"১০'ই মে।"
বিশ্ব "মা" দিবস।
পৃথিবীর সকল "মা"কে জানাই আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে অজস্র, অপরিসীম,সুগভীর সন্মান ও শ্রদ্ধা।প্রসবকালীন সময়ে জন্মদাত্রী "মা"য়ের শরীর থেকে বের হওয়া প্রতিটি রক্তবিন্দু,প্রতিটি যন্ত্রণা,প্রতিটি বেদনার বিনিময়ে আজকের আপনি,আমি,আমরা।আমাদের স্বার্থেই "মা" হয়েছেন বীরঙ্গণা। আমাদের তরেই বিলিয়ে দিয়েছেন তার দেহের এক,এক ফোটা দুগ্ধ বিন্দু,বিসর্জন দিয়েছেন সকল সাধ,আহ্লাদ, কামনা, বাসনা।
তার নিজের সকল চাওয়া-পাওয়াকে বিসর্জন দিয়েছেন সন্তানের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনায়।
নিজের মুখে খাবার তোলার কথা ভুলে,নিজে অভুক্ত থেকে উনি আমাদের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন।
সন্তানের স্বার্থে যে "মা" তার জীবনটাই অকাতরে বিলিয়ে গেলেন তাকে জানাই সশ্রদ্ধ সালাম,অনাগত ভবিষ্যতের জন্য শুভকামনা, তার মর্মপীড়ার জন্য সমবেদনা।
ধরণীর সকল "মা"য়ের জন্য রইল আশীষ এবং দুঃখ ভোলার মিনতি।
প্রতিটি "মা" যেন ভাল থাকে আজীবন সেই প্রত্যাশা করি।
সন্তান যেমন তার "মা"য়ের ভালবাসায় লালিত-পালিত হয় তেমনি সকল "মা"বেঁচে থাক তার সন্তানের ভালবাসা ও বিনম্র শ্রদ্ধায়।
কবির ভাষায়ঃ "মা"- কথাটি ছোট্ট অতি
কিন্তু জানো ভাই!?
তাহার চেয়ে নামটি মধূর
এই জগতে নাই।"
ধরিত্রীর সকল "মা" থাকে যেন দুধে-ভাতে।