দুঃখীত সংগোপনে মন,
কবি:কারিমা খাঁন দুলারী,
খুলনা জেলা ফুলতলা।
দুঃখীদের দিশাহারা জীবন নিয়ে, দিন পাড় হয়,
হাজার ও কষ্টের মাঝে,তারা অটল দাঁড়িয়ে রয়।
মনে হয় অধীরে একাকীত্ব,পথ চেয়ে থাকে সুখের
কষ্ট গুলো আনমনে ছেয়ে যায়, তাঁদের বুকে দুঃখের।
এই অপেক্ষার দীর্ঘ প্রহর, জীবনে কেউ তো চায়না
তবুও সামনে আশায় এগিয়ে যায়,তারা ভয় পায় না।
এ মন বুঝে গেছে কখন জীবনের নেই কোনো শেষ
এ কষ্ট এতটা দুঃসহ যন্ত্রণা জীবন ভর করে নিঃশ্বেস।
সেই ছোট্ট বেলার অকারণে হাঁসি কান্নার করি ছল
সময়ের সাথে সব সয়ে যাই আগের মত অবিকল।
ধীরে ধীরে ক্ষত বিক্ষত হয়ে,হৃদয়ে বেড়ে যায় ক্ষত
তবে এ জীবনে যত আঘাত সব,হয়ে যায় সে অভ্যস্ত।
যদি ও এ জীবন বড়ই কঠিন, তবুও ফিরে আসতে চায়
অধীরে থাকে পথ চেয়ে, কিছু মনের অনুভূতির অপেক্ষায়।
এই পৃথিবীর প্রান্তরে আজও আছে সেই অটল দাঁড়িয়ে
মনে হয় নিজের কাছে নিজেই অচেনা হাত বাড়িয়ে।
কেনো সেই বিবেক হীন জীবনে সবে দুরে আছে জানা
ঐ আকাশের পাখিদের মতো, উড়তে নেই তার মানা
তাই তো আজ মনের কথা বলতে কাউকে পারিনা
এই মুখ নিয়ে কোথায় পালাব, সেই ঠিকানা জানিনা।
কোথায় সে নিরবে বসে অশ্রু ঝড়াবে ঐ পাহাড়ী ঝর্নায়
শুখ পাখি খুঁজতে গিয়ে সংগোপনে ছিলো নিরালায়।
সেই সুখের মানুষ বলে যদি তার সুখের কিছু কথা
দুঃখী মানুষের মনে হয় সে বলছে কি সামনে অযাথা।